Mukti TV HD
ফরিদপুর জেলার সদরপুর উপজেলাতে সংঘবদ্ধ কিশোর গ্যাং চক্রের কিছু সদস্য, তারা টিকটকের নামে গ্রুপ তৈ করে সংঘবদ্ধভাবে স্থানীয় বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত।
উক্ত বিষয়েই চোখে পরে বিভিন্ন মহলে, ছেলেগুলো এতটাই বাজে এবং বেহায়া যে কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বলেনা বা বলার সাহস রাখেনা, যার পরিপেক্ষিতে সুশীল সমাজের ক্ষোভ প্রকাশ।
উক্ত বিষয়ে স্থানীয় লোকজন এবং ভুক্তভোগীদের একটা অংশ আলাপকালে সাংবাদিকের দৃষ্টিতে পরে, সাংবাদিক উক্ত বিষয় নিয়ে অনেক তদন্ত করে তারপর প্রতিবেদন তৈরি করে এবং পরবর্তীতে যাচাই বাছাই করে উক্ত বিষয়ে নিউজ পাবলিশ করেন।
নিউজটি এমন হয় টিকটকের আরালে সংঘবদ্ধ কিশোর গ্যাং, মাদক, ছিনতাই সহকারে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডে লিপ্ত। উক্ত নিউজে চক্রের সদস্যদের বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড সম্পর্কে তুলে ধরা হয়, এবং ভুক্তভোগীদের কিছু ঘটনার বিবরণ দেয়া হয়।
উক্ত সংবাদ সংগ্রহ এবং প্রকাশের প্রতিটি পদেই গ্যাং চক্রটি সাংবাদিককে বাধাগ্রস্ত করে, পরবর্তীতে নিউজটি যখন পুরোপুরি সম্পন্ন করা হয় তখন স্থানীয় ঐ কিশোর গ্যাং কালচার এর কয়েকজন সদস্য ঐ সাংবাদিককে বিভিন্ন রকমের হুমকি ধামকি দিতে থাকে, তারা ফোনের মাধ্যমে ভুক্তভোগী পরিবারকেও হুমকি দিতে থাকে যেন তারা সত্য ঘটনা সম্পর্কে কিছু না বলে।
পরবর্তীতে সব দিকে ঘাটাঘাটি করে যখন কোনো কাজ না হয় তখন ঐ গ্যাং কালচার উক্ত বিষয়ে কাজ করা সাংবাদিকেরা পিছনে লাগে, সাংবাদিককে তাদের পক্ষে কাজ করার জন্য বিভিন্ন রকমের অফার করা হয়, পরবর্তীতে সাংবাদিক যখন কোনো ভাবেই তাদের পক্ষে না আসে,তখনই তারা সংঘবদ্ধভাবে ঐ সাংবাদিকের নামে বিভিন্ন মিথ্যে অপপ্রচার করতে লাগে।
উক্ত বিষয় নিয়ে যারা সাংবাদিকের বিরুদ্ধে কাজ করার দুঃসাহস দেখিয়েছে তাদের মূল হোতা হচ্ছে সন্ত্রাসী মতি এবং তার সহযোগী মুসকান। তারা মূলত টিকটকার সাগর মুন্সির অধিনে কাজ করে, সাগর হচ্ছে কিশোর গ্যাং গ্রুপের প্রধান সদস্য।
মতি সদরপুর উপজেলার ২২ রশি নামক স্থানে বসবাস করে, সে ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের ছাত্র, মুসকান তার সঙ্গীনি হিসেবেই কাজ করে, মতির অপকর্মের বিষয়ে খোজ খবর নিয়ে জানা যায় সে খুবই বখাটে টাইপের ছেলে, সারাদিন বাইক নিয়ে টোটো করে বেরাই আর তাদের গ্যাং কালচার নিয়ে সমাজে বিভিন্ন রকমের অনৈতিক কর্মকান্ড করে বেরান, মূলত এসব ছেলেরা পরিবার থেকে সঠিক শিক্ষা পাইনা বলেই এমন অপকর্ম করার দুঃসাহস পেয়ে থাকে।
মতির এমন কর্মকান্ড নিয়ে স্থানীয় লোকজন খুবই হতাশ এবং হতবাক হয়েছেন, তারা সাংবাদিককে শতভাগ উৎসাহ প্রদান করে নিউজ পাবলিশ করতে বলেছেন এবং সদরপুর উপজেলার এমব সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Leave a Reply