মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া থানার ওসি বিনয় ভূষণ রায় এর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সিদ্ধান্তে উপজেলায় পৌর হোটেল-রেস্তোরাঁয় কোন ধরনের আড্ডা দেয়া যাবে না। কুলাউড়া থানার ওসি বিনয় ভূষণ রায়ের এ প্রশংসনীয় উদ্যোগকে উপজেলার সচেতন মহল স্বাগত জানিয়েছেন।
কুলাউড়া থানা পুলিশের আয়োজনে শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে থানা ভবনে ওসি (তদন্ত) মো. আমিনুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে পৌর শহরের অভিজাত হোটেল মালিকদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কুলাউড়া থানা পুলিশ, ওসি বিনয় ভূষণ রায় এর পরিকল্পনায় কুলাউড়াবাসীর সুন্দর সামাজিকতা রক্ষার স্বার্থে পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সর্ব মহলের সহযোগিতা কামনা করে আজ পৌর শহরের অভিজাত হোটেল-রেস্তোরাঁর মালিকদের নিয়ে মতবিনিময় করে হোটেলে গ্রাহকদের সুন্দর পরিবেশ রক্ষায় হোটেল এর ভেতরের কেবিন ব্যবহার করে কেহ যেন বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রী, যুবক-যুবতী দীর্ঘসময় বসে কোন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ বা পরিবেশ নষ্ট করার সুযোগ না পায় সেদিকে সার্বক্ষণিক নজর রাখা।
হোটেলের ভেতর এবং বাহিরে সিসি ক্যামেরা রাখা। ও ভোক্তা অধিকারের জরিমানা থেকে রেহাই পেতে হোটেলে মান-সম্মত খাবার পরিবেশন করাসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তখন সভায় সুন্দর সামাজিক পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে উপস্থিত হোটেল মালিকরা তাদের সমিতির অন্যান্য হোটেলগুলোর সাথে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে উপস্থাপন করে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে একমত পোষণ করা হয়।
এ সময় সভায় হোটেল মালিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইস্টার্ণ রেস্টুরেন্টের শাহজান খাঁন, নাজমা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের জাহাঙ্গীর আলম, ফুডল্যাব কাফে অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের নুরুজ্জামান সুহেল, কিং ক্যাফে মিনি চাইনিজ এর সাইফুর রহমান ছাদেক, ডিলাইট স্টেক হাউজের ফজলে আবিদ খাঁন ও আহমদ আলী, পাকশী রেস্টুরেন্টের জুবায়ের আহমদ সুহেল, সোনারগাঁ হোটেলের লোকমান আলী, গোল্ডেন ভিউ রেস্তোরাঁর বদরুল ইসলাম, ছামী-ইয়ামী রেস্টুরেন্টের অঞ্জন দেব ও পয়েন্ট রেস্তোরাঁর নাহেদ প্রমুখ।
Leave a Reply